• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

শিশুকে পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত রাখবেন কীভাবে!

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৬ অক্টোবর ২০১৯  

শিশুকে সুস্থ রাখতে প্রত্যেক বাড়িতেই উচিত জীবাণু মুক্ত রাখা। এর মাধ্যমে আপনি শিশুর অতিরিক্ত যত্ন নিতে পারেন। এমনিতেই শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব দুর্বল থাকে। সবসময় উচিত শিশুদের জীবাণু থেকে রক্ষা করা। এটি তাদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। নবজাতক ঘরে আসার আগে অবশ্যই উচিত আপনার বাড়ি পরিষ্কার বা জীবানুমুক্ত করা, পাশাপাশি বাড়ির প্রত্যেক সদস্যেরই উচিত নিজেদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।

শিশুকে পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত রাখার টিপস

> আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ পেডিয়াট্রিক্স অনুসারে, যে কোনও কিছু পরিষ্কার করার জিনিসগুলি এবং বিভিন্ন ওষুধ শিশুর দৃষ্টিশক্তি ও নাগালের বাইরে রাখা প্রয়োজন। ঘরের মেজে, রান্নাঘর এবং বাথরুম পরিষ্কার করার জন্য জীবাণুনাশক কিছু ব্যবহার করুন। ছাদ, রান্নাঘর এবং ফ্লোর ম্যাটগুলি পরিষ্কার এবং জীবাণু মুক্ত রাখতে হবে। এছাড়া, বেসিন, সিঙ্ক, কলের মাথা, দরজা-জানালার হাতলও নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন।

> জুতা ঘরের ভিতরে রাখলে ঘরে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটিরিয়া এবং জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। এমনকি, ঘরে অতিথি আসলে তাদের জুতা বাইরে রাখতে বলুন।

> ঘরের মধ্যে যত বেশি বায়ু - চলাচলের ব্যবস্থা থাকবে, ততই বাতাস চলাচল ভাল হবে। যা আপনার শিশুর শরীরের জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয়। তাই, ঘরের বায়ু সঞ্চালন হওয়া অবশ্যই দরকার।

> অনেকেই রান্নাঘরে সবজির খোসা ছড়িয়ে রাখেন। এতে মাছির উপদ্রব বাড়ে ও তার মাধ্যমে রোগ ছড়ায়। ব্যাকটেরিয়ার বিস্তার সীমাবদ্ধ করতে কাঁচা মাছ, মাংস রান্না করার অবিলম্বেই জীবাণুনাশক ব্যবহার করুন। এছাড়াও, রান্নাঘরের মেজেটিকে ঝাড়ু বা কাপড়ের টুকরো দিয়ে পরিষ্কার করা জরুরী। প্রতিদিন আপনার রান্নাঘর জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করুন।

> বাথরুম হল বাড়ির মধ্যে জীবাণুতে ভরা একটি জায়গা। তাই বাথরুমের প্রতিটি কোণ পরিষ্কার বা জীবাণুমুক্ত করা প্রয়োজন। যখনই বাথরুম ব্যবহার করবেন তখনই সর্বদা বাথরুম স্লিপার ব্যবহার করুন।

> আসবাব পরিষ্কার বা ধূলা ঝাড়ার সময় সবসময় হাতে গ্লাভস ব্যবহার করা দরকার। কারণ গর্ভাবস্থার পরে ত্বক খুব সংবেদনশীল থাকে। তাই, খালি হাতে জিনিস পরিষ্কার করার কারণে জ্বালা হতে পারে। এছাড়া, ভালোভাবে আপনার হাত পরিষ্কার না থাকলে, সেই হাতে শিশুকে কোলে নিলে আপনার হাত থেকে জীবাণু শিশুর শরীরে স্থানান্তরিত হওয়ার ঝুঁকি থাকতে পারে।

> বাসনপত্র শুধু ধুয়ে রাখলেই হবে না, তা ভালো করে মুছে রাখুন। শুধুমাত্র, পানির মাধ্যমেই সব নোংরা যায় না। তাই, পরিষ্কার কাপড়ে সেগুলি মুছে রাখুন। এছাড়া, যে কাপড় দিয়ে ঘরবাড়ি পরিষ্কার করেন বা যে কাপড় রান্নাঘরের কাজে লাগে, সেগুলি সবসময় পরিষ্কার করে রোদে দিন। সূর্যালোকে অনেক জীবাণু মরে যায়। 

এগুলির মধ্যে দিয়ে, আপনি আপনার শিশুকে জীবাণু থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন। এমনকি যে খেলনা বা অন্যান্য জিনিসগুলি নিয়ে শিশুরা খেলে সেটাও পরিষ্কার হওয়া উচিত।