• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

যে হ্রদের কাছে গেলেই মৃত্যু

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৩০ জানুয়ারি ২০২০  

ভারত-মিয়ানমার সীমান্তের কাছে অরুণাচল প্রদেশের ঘন জঙ্গলে ঘেরা গ্রাম পাংসাউ। এই গ্রামেই রয়েছে একটি রহস্যময় হ্রদ। কথিত আছে, এই হ্রদের কাছে গেলে কেউ ফিরে আসে না। অর্থাৎ আপনি যত হ্রদটির কাছে এগিয়ে যাবেন হৃৎপিণ্ডের গতি ততটাই কমে আসবে। ধীরে ধীরে ঢলে পড়বেন মৃত্যুর কোলে। যে কারণে হ্রদটিকে বলা হয় ‘লেক অব নো রিটার্ন’ বা না-ফেরার হ্রদ।

১.২ বর্গকিলোমিটার দৈর্ঘের হ্রদটি প্রায় এক শতাব্দী ধরে এই রহস্য নিয়ে টিকে আছে। স্বাভাবিকভাবেই রহস্যের জাল ক্রমে গ্রামের সীমানা ছাড়িয়ে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে গেছে। ধীরে ধীরে হ্রদটি পরিচিত হয়ে উঠেছে অশুভ ও প্রাণঘাতী হিসেবে।

শুরুটা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে। কথিত আছে, সেসময় হ্রদের পাশে একটি মার্কিন যুদ্ধ বিমান জরুরি অবতরণ করে। নিকটবর্তী যুদ্ধের ময়দান থেকে এই অবতরণের দৃশ্য দেখেছিল অন্য সেনারা। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে সেই বিমান এবং পাইলট অদৃশ্য হয়ে যায়।

এই গল্প দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। এরপর আরও একটি কাহিনি এই রহস্য আরও ঘনীভূত করে তোলে। একদল যুদ্ধ ফেরত জাপানি সেনা পথ হারিয়ে এই হ্রদের তীরে উপস্থিত হয়। যথারীতি তারাও অদৃশ্য হয়ে যায়। এই গল্পও ছড়িয়ে পড়তে সময় লাগে না।  এরপর থেকেই কেউ ভয়ে ওই হ্রদের ত্রিসীমানায় যেত না। যদিও সেসময় জায়গাটি ছিল ঘন জঙ্গলে ঘেরা। এখন জঙ্গল অনেকটাই পরিষ্কার হয়েছে। শুধু পরিষ্কার হয়নি এই রহস্যের কারণ।   
 
ভারতকে পৃথিবীর অন্যতম রহস্যময় দেশ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এই দেশে বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে এমনও অনেক রহস্যময় জায়গা আছে যেগুলোর রহস্য উন্মোচন করা সম্ভব হয়নি। লেক অব নো রিটার্ন তেমনই একটি রহস্যময় জায়গা।