• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বেড়িবাঁধ সংস্কারে সেনাবাহিনী, স্বস্তি খুলনাবাসীর

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৩১ মে ২০২০  

ঘূর্ণিঝড় আম্পানে ক্ষতিগ্রস্ত খুলনা অঞ্চলের বেড়িবাঁধ সংস্কারে নেমেছে সেনাবাহিনী। কাজ শুরু হওয়ায় খুলনার কয়রা, সাতক্ষীরার শ্যামনগর ও আশাশুনি উপকূলের বাসিন্দাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় আগামী সপ্তাহের মধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামত সম্ভব হবে বলে আশা সেনা কর্মকর্তাদের।

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে ব্যাপক ক্ষতি হয় উপকূলের বেড়ি ও শহর রক্ষা বাঁধ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার বাঁধ। জোয়ারের পানি ঢুকে তলিয়ে যায় বিস্তৃর্ণ জনপদ। পানিবন্দি হয়ে পড়েন প্রায় দুই লাখ মানুষ। এমন দুর্দশা থেকে রেহাই পেতে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ সংস্কার শুরু করেন সাধারণ মানুষ। কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ডের অসহযোগিতার কারণে তেমন উন্নতি হয়নি পরিস্থিতির।

এমন বাস্তবতায় দুর্ভোগে থাকা উপকূলের মানুষের পাশে দাঁড়ায় সেনাবাহিনী। কয়রার পর সাতক্ষীরার শ্যামনগর ও আশাশুনি ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ সংস্কারে নেমে পড়েন সেনা সদস্যরা। ইতোমধ্যে কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের জি ও সি মেজর জেনারেল হুমায়ুন কবীর। ১৩টি স্থানকে চিহ্নিত করায় দ্রুত কাজ শেষ হওয়ার আশা তাদের।

লেফটেন্যান্ট কর্নেল আনোয়ার বলেন, এই ১৩টি পয়েন্ট সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত। এই কাজগুলি দ্রুত করার জন্যই আমরা এখানে এসেছি। সেনাবাহিনী উদ্যোগ নেয়ায় বাঁধ নিয়ে দুশ্চিন্তা কমছে নদী তীরের বাসিন্দাদের। আর এ কার্যক্রম সমন্বয়ের কথা জানায় স্থানীয় প্রশাসন।

জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল বলেন, চেয়ারম্যান ও অন্যান্য যারা আছেন তারা যেন এর সাথেই থাকে, সেটাই দেখছে জেলা প্রশাসক। সাইক্লোন আম্পানের তাণ্ডবে খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার প্রায় ৫০টি স্থানে ১শ ১৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।