• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বরিশালে নেশাজাতীয় ইনজেকশন ব্যবসার দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২ সেপ্টেম্বর ২০২০  

বরিশালে ওষুধ ব্যবসার আড়ালে নেশাজাতীয় ইনজেকশন ব্যবসার দায়ে ২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাস করে দণ্ডদেশ দিয়েছেন আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এই মামলার আরেক আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে। বরিশালের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মুহাম্মদ মাহবুব আলম বুধবার আসামিদের উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন। 

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত রূপম দাস নগরীর সদর রোডের জামাল মেডিকেল হলের কর্মচারী এবং চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বৈলতলী এলাকার মৃত সারদা মোহন দাসের ছেলে। দণ্ডপ্রাপ্ত অপরজন রাসেল খলিফা সদর উপজেলার বিল্ববাড়ি এলাকার মৃত আব্দুল মান্নান খলিফার ছেলে। সে বিভিন্ন স্থানে নেশাজাতীয় ইনজেকশন সরবরাহ করতো। 

মামলা সূত্রে জানা যায়, ওষুধের আড়ালে মাদক বিক্রির খবর পেয়ে ২০১৪ সালের ২৮ মার্চ নগর গোয়েন্দা পুলিশ সদর রোডের জামাল মেডিকেল হলে অভিযান চালায়। এ সময় ফার্মেসির সামনে থেকে রাসেল খলিফাকে ৭০ পিস জি-মরফিন ইনজেকশনসহ আটক করে তারা। তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী ফার্মেসির কর্মচারী রূপমের কাছ থেকে আরও ৪শ পিস জি-প্যাথেডিন এবং ১শ পিস জি-মরফিন ইনজেকশন উদ্ধার করে তারা। 

গোয়ন্দা পুলিশের এসআই আহসান কবির বাদী হয়ে ওই দিনই রূপম, রাসেল ও ফামেসির অপর কর্মচারী দীলিপ দাসের বিরুদ্ধে কোতয়ালী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্ত কর্মকর্তা গোয়ন্দা পুলিশ পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ ২৬ এপ্রিল ৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ১৮ জনের মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত রূপম ও রাসেলকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং দীলিপকে বেকসুর খালাসের আদেশ দেন। প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বেঞ্চ সরকারি লিটন হাওলাদার এই তথ্য জানিয়েছেন।