• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নিদ্রাহীনতায় মস্তিস্কের ক্ষয় হতে থাকে

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০১৯  

পর্যাপ্ত না ঘুমানো অভ্যাসে পরিণত হলে কিংবা নিদ্রাহীনতার সমস্যা থাকলে সবার আগে ক্ষতিগ্রস্ত হয় মানুষের মস্তিষ্ক। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মস্তিষ্কে পরিচ্ছন্নতার একটা স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা রয়েছে। স্বাভাবিক অবস্থায় মস্তিষ্ক নিজেই নিজের কোষগুলো থেকে ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করে। প্রয়োজন মতো না ঘুমালে এই সিস্টেম কাজ করে না। ময়লা জমে একে একে মরে যেতে থাকে মস্তিষ্কের কোষগুলো। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য। 

মানুষের মস্তিষ্কে গ্লিয়াল নামের এক ধরনের সেল আছে। এরাই ব্রেনের কেয়ারটেকার, মস্তিস্কের কোষগুলোর যত্ন নেয় এরাই। মাথায় কোনও আঘাত পেলে এই সেলগুলো প্রথম সক্রিয় হয়ে আঘাত সামাল দেয়ার চেষ্টা করে। সব রকম ভাবেই গ্লিয়াল সেলগুলো ব্রেইনের অন্য কোষগুলো সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখার কাজে নিয়োজিত থাকে। চারজন বিজ্ঞানী গবেষণা করে বের করেছেন, ক্রমাগত নির্ঘুম থাকলে তারা আকৃতির এই সেলগুলোই ব্রেইনের সুস্থ কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে। আর এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে ধারাহিকভাবে। মিশেল ব্যালেসি, লুইসা ডি ভিভো, মাত্তিয়া চিনি ও চিয়ারা চিরেলি ৪ বিজ্ঞানী ঘুম নিয়ে এই পরীক্ষা চালিয়েছেন ইঁদুরের ওপর।

ইঁদুরদের তিনটি দলে ভাগ করে তারা এই গবেষণা চালান। প্রথম দলের ইঁদুরদের ইচ্ছেমতো ঘুমাতে দেয়া হয়। দ্বিতীয় দলকে তাদের আট ঘণ্টা বেশি জেগে থাকতে দেয়া হয় আর তৃতীয় দলকে পাঁচদিন ঠিকমতো ঘুমাতেই দেয়া হয়নি। বিজ্ঞানীরা দেখেন, ঘুমাতে না পারা ইঁদুরদের মস্তিষ্কে বিরূপ প্রভাব পড়েছে।