• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

নওগাঁতেই হাজার হাজার মেট্রিক টন ধান মজুত : আক্ষেপ খাদ্যমন্ত্রীর

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০  

এক শ্রেণির অসাধু চালকল মালিক অবৈধভাবে ধান ও চাল মজুত করে রাখার জন্য চালের বাজার অস্থিতিশীল হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন, আমার নিজের এলাকায় হাজার হাজার মেট্টিক টন ধান মজুত রয়েছে। তাহলে আমার মনে কেমন লাগে?

খাদ্য ভবন সভাকক্ষে চালকল মালিক ও চাল ব্যাবসায়ী সমিতির সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। খাদ্য সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম এর সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন, কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান, খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক সারোয়ার মাহমুদ প্রমুখ।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে কৃষকদের নিকট দুই শতাংশও ধান নেই। আমি নয় দিন নওগাঁ, বগুড়া, জয়পুরহাট এলাকায় ঘুরেছি। বড় বড় মিলাররা কিছু পরিমাণ ধান মজুত রেখেছে এতে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু দেখা গেছে মিল বন্ধ, লাইসেন্সও নবায়ন করেনি অথচ সেসব মিলেও ৫০০, হাজার, দেড় হাজার মেট্রিক টন ধান মজুত রেখেছে। ধানে গাছ গজিয়ে গেছে, এগুলো কার ধান।’

তিনি বলেন, ‘গত দুই দিন আমি গোপন সার্ভে করে প্রায় ৫০টা মিলের খোঁজ পেয়েছি এসব মিলে নিম্নে ২০০ মেট্রিক টন সর্বোচ্চ ৩ হাজার মেট্রিক টন ধান মজুত রয়েছে। এমনকি ৫০০ মেট্রিক টন চালও মজুত রয়েছে। এ সার্ভে যদি আরও সাত দিন করা হয় তাহলে শত শত চালকল পাওয়া যাবে সেখানে এভাবে ধান মজুত রাখা হয়েছে। আড়তদাররাও ধান ও চাল মজুত করে রাখছে।

তিনি আরও বলেন, একটা বন্ধ মিলে ১ হাজার ৪৪৭ মেট্রিক টন ধান ও ৭০০ মেট্রিক টন চাল মজুদ করে রাখা হয়েছে। এটা কী পরিকল্পিতভাবে সরকারকে বেকায়দায় ফেলা হচ্ছে না? যেসব মিল মালিক এ ধরনের অবৈধ মজুত করছেন না, তারাও অবৈধ মজুতদারদের বিরুদ্ধে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করছেন না।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এ রকম সহযোগিতা পেলেতো তাদেরকে কোলে তুলে নিতাম। আমি নওগাঁর মন্ত্রী, নওগাঁর মিল মালিকরা যদি হাজার হাজার মেট্রিক টন ধান ও চাল মজুত করে রাখে তাহলে আমার মনে কী হয়! আমি উত্তরবঙ্গের মন্ত্রী। মিল মালিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা সব জানেন কিন্তু তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেন না। আপনারা শুধু এই সেই তথ্য দেন।