• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

দেশের দ্বিতীয় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ চলছে পুরোদমে

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০২০  

করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতেও সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে দেশের দ্বিতীয় এবং চট্টগ্রামের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ চলছে পুরোদমে।

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, বন্দর নগরী চট্টগ্রামের লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ১৬ কিলোমিটার এ উড়াল সড়কের এরইমধ্যে প্রায় ৩০ শতাংশেরও বেশি কাজ শেষ হয়েছে। সড়কটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে। 

যানজট নিরসণ ও চলাচলের সুবিধার জন্য এবং এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েকে কার্যকর করতে আগ্রাবাদ, বারিক বিল্ডিং মোড়, নিমতলী বিশ্বরোড, কাস্টমস মোড়, সল্টগোলা ক্রসিং, ইপিজেড মোড় এবং সিমেন্ট ক্রসিং মোড়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে গাড়ি ওঠানামা করানোর জন্য লুপ রাখা হবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।

জানা গেছে, দেশের দ্বিতীয় ও চট্টগ্রামের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বা উড়াল সড়কের নির্মাণকাজ চলছে পুরোদমে। এখন পর্যন্ত কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৩০ শতাংশের বেশি। এ প্রকল্পের কাজ শেষ হলে পুরো শহরে যানজট অনেকটাই কমে যাবে বলে প্রত্যাশা নগরবাসীর। এর ফলে এ এলাকার ব্যবসায়ীদের ভাগ্য পাল্টে যাবে। বন্দরের কাজেও গতি বাড়বে। 

 

 

 

প্রকল্পের চেয়ারম্যান জহিরুল আলম দোভাষ জানান, রাস্তাটা প্রায় সাড়ে ১৬ কিলোমিটার। এর মধ্যে আমরা প্রায় ৬ কিলোমিটারের কাজ শেষ করেছি। শেষ পর্যন্ত এর সুফল পাবে জনগণ। এর ফলে বন্দর ইপিজেড সড়ক হবে যানজটমুক্ত। ২০ মিনিটে চট্টগ্রাম শহর থেকে বিমানবন্দরে যাওয়া যাবে।

বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপোস এসোসিয়েশনের (বিকডা) সভাপতি নূরুল কাইয়ূম খান জানান, এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পর্যাপ্ত পরিকল্পনা করে করা হচ্ছে। কোনো টাকা অপচয় করে করা হচ্ছে না। সুতরাং এটার কাজ শেষ হলে অবশ্যই আমরা তার সুফল পাবো।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ১১ জুলাই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এই প্রকল্পের অনুমোদন দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিন বছর মেয়েদি এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় তিন হাজার ২৫০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।