• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

জামাতে নামাজ আদায়ে ২৭ গুণ বেশি সওয়াব

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২০  

মসজিদে গিয়ে নিয়মিত জামাতে নামাজ আদায় করা প্রতিটি মুসলমানের ঈমানি দায়িত্ব ও কর্তব্য। তবে অসুস্থ হলে অথবা কোনো কারণে অপারগ হলে ভিন্ন কথা।

মসজিদে জামাতে নামাজের গুরুত্ব ও সওয়াব অনেক বেশি। অসুস্থ অবস্থায় রাসুল (সা.) পায়ে হেঁচড়িয়ে ও দুইজন সাহাবির কাঁধে ভর দিয়ে জামাতে নামাজ পড়তে মসজিদে হাজির হয়েছেন।

জামাতে নামাজ আদায়ের সওয়াব সম্পর্কে রাসুল (সা.) বলেন, ‘জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায়কারী একাকী নামাজ পড়া অপেক্ষা ২৭ গুণ বেশি মর্যাদার অধিকারী।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৬৪৫, মুসলিম, হাদিসে নং: ৬৫০)

মসজিদে এসে জামাতে নামাজ আদায় করা মুসলিম পুরুষের জন্য ঐচ্ছিক নয়, ওয়াজিবও বটে। এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার প্রাণ যার হাতে, তার শপথ করে বলছি, আমার ইচ্ছা হয় আমি কাঠ সংগ্রহ করার নির্দেশ দিই আর নামাজের আজান দেওয়ার জন্য হুকুম দিই। তারপর আমি এক ব্যক্তিকে হুকুম করি, যেন সে লোকদের নামাজের ইমামতি করে। আর আমি ওই সব লোকদের দিকে যাই, যারা নামাজের জামাতে হাজির হয়নি এবং তাদের বাড়ি ঘরগুলো আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিই।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১৮)

রাসুল (সা.) ক্ষোভের কারণে এবং জামাতে নামাজের গুরুত্ব বোঝাতেই মূলত এভাবে বলেছেন। অনেক ফিকাহবিদ বলেছেন, জামাতে নামাজ আদায় না করলে নামাজের হক আদায় হয় না।

এক হাদিসে আছে, ‘যে ব্যক্তি চল্লিশ দিন তাকবিরে উলার সঙ্গে (নামাজ শুরুর তাকবিরের সাথে) পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করল, তার জন্য দুইটি নাজাত লিপিবদ্ধ করা হল; জাহান্নাম থেকে ও মুনাফিকি থেকে তাকে পরিত্রাণ দেওয়া হয়। (বুখারি ও মুসলিম)

অন্য হাদিসে আছে, ‘যে ব্যক্তি জামাতের সঙ্গে এশার নামাজ আদায় করল, সে যেন অর্ধেক রাত পর্যন্ত দাঁড়িয়ে (ইবাদত) করল। আর যে ফজরের নামাজ জামাতসহ আদায় করল, সে যেন সারা রাত দাঁড়িয়ে (ইবাদত) নামাজ পড়ল।’ (মুসলিম)।

হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) আরো বলেন, ‘যদি লোকে এশা ও ফজরের নামাজের ফজিলত জানত, তাহলে তাদের হামাগুঁড়ি দিয়ে আসতে হলেও তারা অবশ্যই ওই নামাজ দুইটিতে হাজির হতো। (বুখারি, মুসলিম)