• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

জাতিসংঘে ভারত-পাকিস্তান বাগযুদ্ধ

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০  

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে শুক্রবার কাশ্মীর প্রসঙ্গে ভারত ও নরেন্দ্র মোদির তীব্র সমালোচনা করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এর প্রতিক্রিয়ায় ভারতও কড়া জবাব দিয়েছে।

ইমরান তার ভাষণে সংখ্যালঘুদের প্রতি ভারতের আচরণ, জম্মু ও কাশ্মীরের মর্যাদার পরিবর্তন এবং সেখানে ভারতীয় সেনাদের উপস্থিতি নিয়ে কথা বলেন।

কাশ্মীর নিয়ে দুই পরামণু শক্তিধর দেশের মধ্যে যুদ্ধ বেঁধে যেতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন পাকপ্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেছেন, আন্তর্জাতিক মহলকে ভাবতে হবে তারা ১৩০ কোটি মানুষের বাজারকে তোষণ করবেন, নাকি নিরীহ নিরপরাধ নাগরিকদের পাশে থাকবে। দুটি পরমাণু শক্তিধর দেশ যদি যুদ্ধ করে তার প্রভাব গোটা বিশ্বেই পড়বে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নাম উল্লেখ করে ইমরান বলেন, ‘‘মোদি আজীবন আরএসএসের সদস্য। আরএসএস হিটলার-মুসোলিনির আদর্শে অনুপ্রাণিত। এটি ভারত থেকে মুসলমানদের মুছে ফেলার ‘জাতি শোধন’ তত্ত্বে বিশ্বাসী। এই ঘৃণার মানসিকতাই গান্ধিকে খুন করেছিল। এই আদর্শেই ২০০২ সালে নরেন্দ্র মোদি মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে গুজরাটে দাঙ্গা বাঁধিয়েছিলেন।’’

ইমরানের খানের এই ভাষণের কঠোর সমালোচনা করেছে ভারত। পাকপ্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পরপরই জাতিসংঘে ভারতে কূটনীতিক বিদিশা মৈত্র বলেন, ‘ইমরান খানের বক্তব্য উস্কানিমূলক ও পুরোপুরি মিথ্যা।’

তিনি বলেন, ‘‘একবিংশ শতাব্দীতে এসে ‘গণহত্যা’ ‘জাতিগত শ্রেষ্ঠত্ব’ ‘আমৃত্যু লড়াই’ এ ধরনের শব্দ ব্যবহার মধ্যযুগীয় মানসকিতার বহি:প্রকাশ।’’

বিদিশা মৈত্র বলেন, ‘এটা হচ্ছে সেই দেশ যেটি রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীদের অবসরভাতা দেয়। আজকে আমরা যেই নেতার ভাষণ শুনছি সেই একই ব্যক্তি জুলাইয়ে পাকিস্তানের পার্লামেন্টে ওসামা বিন লাদেনকে শহীদ আখ্যা দিয়েছিলেন।’