• বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩ ১৪৩১

  • || ০৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই : ওবায়দুল কাদের ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট আন্দোলনকে বেগবান করার আহ্বান তিন দেশ সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী লাইলাতুল কদর মানবজাতির অত্যন্ত বরকত ও পুণ্যময় রজনি শবে কদর রজনিতে দেশ ও মুসলিম জাহানের কল্যাণ কামনা প্রধানমন্ত্রীর সেবা দিলে ভবিষ্যতে ভোট নিয়ে চিন্তা থাকবে না জনপ্রতিনিধিদের জনসেবায় মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে পারলে ভোটের চিন্তা থাকবে না দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে চীনের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী সরকারের বাস্তবমুখী পদক্ষেপের ফলে শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার কমেছে ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে প্রেসিডেন্টকে শেখ হাসিনার চিঠি

গাড়ি চুরি করে মালিককেই ফেরত দিয়ে টাকা নিতেন তারা

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৮ জুলাই ২০২০  

ঢাকায় সংঘবদ্ধ গাড়ি চুরি চক্রের মূল হােতাসহ ১০ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেফতাররা হলেন- গাড়ি চুরি চক্রের মূলহােতা মাে. মাসুম মােল্লা (৪৫), মাে. সুমন মিয়া (৩৫), রুবেল মিয়া (৩৮), শহিদুল ইসলাম চোকদার, সাকিব হােসেন, কামরুল ইসলাম, মাে. রতন, মােসা. ঝর্না বেগম, মাে. শাহিন এবং নাজমুল হােসেন।

সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে গত রোববার বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের গ্রেফতার করে সিআইডির ঢাকা মেট্রো-পূর্ব বিভাগ। তাদের কাছ থেকে দুটি চোরাই গাড়ি উদ্ধার করা হয়েছে।

সিআইডির ঢাকা মেট্রো-পূর্ব বিভাগের বিশেষ পুলিশ সুপার কানিজ ফাতেমা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চক্রটি ঢাকা মহানগর এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পিকআপ গাড়ি চুরি করে আসছিল।

চক্রটির গাড়ি চুরির কৌশল সম্পর্কে তিনি বলেন, চক্রের সদস্যরা প্রথমে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে কোন গাড়িটি তারা চুরি করবে সেটিকে টার্গেট করে। এরপর সুবিধাজনক সময়ে গাড়িটি চুরি করে এবং তাদের হেফাজতে রাখে। কখনও কখনও তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে টার্গেট করা গাড়ি সম্পর্কে খোঁজ খবর নিত।

গাড়ি চুরি করার পর তারা গাড়িতে রক্ষিত মালিকের মােবাইল নম্বর অথবা চুরি করা এলাকায় কোনো মােবাইলের দোকানে ফোন করে গাড়ির মালিকের মােবাইল নম্বর সংগ্রহ করে জানতে চাইতো তাদের কোনো গাড়ি হারিয়েছে কি না এবং এ সংক্রান্তে থানায় কোনো রিপাের্ট করা হয়েছে কি না?

চক্রটি বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে গাড়ির মালিকের কাছে টাকা দাবি করে এবং দাবি করা টাকা সুনির্দিষ্ট বিকাশ নম্বরে দিয়ে দিলে তারা সুবিধাজনক স্থানে গাড়িটি ফেরত দিয়ে দিত।

চক্রটির সদস্যরা কেউ গাড়ির তথ্য সংগ্রহ করত, কেউ গাড়ি চুরি করত, কেউ নির্দিষ্ট স্থানে চোরাই গাড়ি রেখে পাহারা দিত এবং কেউ চক্রটির বিকাশের টাকা নিয়মবহির্ভূতভাবে লেনদেন করত। চক্রের সদস্যরা নিজেদের ও তাদের আপনজন এবং পরিচিতজনদের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে, সেই পরিচয়পত্রের বিপরীতে একাধিক সিম উত্তোলন করে এই চুরির প্রক্রিয়ার ব্যবহার করত। প্রতিটি চুরির জন্য ব্যবহার করত নতুন মােবাইল ও সিম কার্ড।

কানিজ ফাতেমা জানান, বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। বর্তমানে সিআইডির কাছে এ সংক্রান্তে দুটি মামলা তদন্তাধীন।