• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

অক্টোবরেই ইউরোপ ছাড়বে ব্রিটিশ সরকার

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০১৯  

আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে ইউরোপ ছাড়তে বদ্ধপরিকর ব্রিটিশ সরকার। সোমবার পার্লামেন্টের নতুন অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণে ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। ব্রেক্সিটের পর ইউরোপীয় অভিবাসীদের জন্য নতুন আইন প্রনয়ণেরও ঘোষণা দেন তিনি। পরে এক বিবৃতিতে চলমান অচলাবস্থা থেকে ব্রিটিশদের মুক্ত করার অঙ্গীকার করেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

ব্রেক্সিট ইস্যুতে চলমান অচলাবস্থার মধ্যেই সোমবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ভাষণ দেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। এসময় রানির সঙ্গী হন তার বড় ছেলে প্রিন্স চার্লস। বাসভবন বাকিংহাম প্যালেস থেকে ঐতিহ্যবাহী ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে পার্লামেন্টে পৌঁছান তারা। পার্লামেন্টে দেয়া ৯ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের ভাষণে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি যুক্তরাজ্যের ইউরোপ ত্যাগের বিষয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন রানি।


ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ বলেন, ৩১শে অক্টোবরের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ত্যাগের বিষয়কে ব্রিটিশ সরকার সর্বাধিক প্রাধান্য দিয়ে আসছে। মুক্ত বাণিজ্য ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে ইইউ-এর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করছে সরকার।

ভাষণে ব্রেক্সিট কার্যকরের পর ব্রিটেনে বসবাসরত ৩৪ লাখ ইউরোপীয় নাগরিকের জন্য নতুন আইন প্রনয়ণের ঘোষণা দেন রানি।

নতুন অভিবাসন আইনে উন্মুক্ত চলাফেরার অবসান ঘটবে। একইসঙ্গে স্বচ্ছ, আধুনিক এবং বৈশ্বিক অভিবাসন ব্যবস্থা চালু হবে। যুক্তরাজ্যের উন্নয়নে যেসব ইউরোপীয় নাগরিক অবদান রাখছেন তাদের ব্রিটেনে থাকার অধিকার আছে। নতুন আইনে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে।

ব্রিটেনের সঙ্গে নর্দান আয়াল্যান্ডের সীমান্ত ব্যবস্থাপনা নিয়ে মতানৈক্যের কারণে কার্যকর হচ্ছে না বেক্সিট। রানির ভাষণের পর দেয়া বিবৃতিতে দ্রুত ব্রেক্সিট নিয়ে সৃষ্টি সমস্যা সমাধানের অঙ্গীকার করেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।