• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

সেন্টমার্টিনে ১৪ বছরে পর্যটক বেড়েছে সাড়ে তিনশ শতাংশ

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৩০ অক্টোবর ২০২২  

দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনে গত ১৪ বছরে পর্যটক বেড়েছে সাড়ে ৩০০ শতাংশ। এ দ্বীপে প্রতিদিন সাড়ে ৪ হাজার পর্যটক ঘুরতে যান। এর মধ্যে ১৬ শতাংশ পরিবেশ সম্পর্কে বেশ সচেতন; ৪১ শতাংশ মোটামুটি সচেতন এবং ৪৩ শতাংশ পর্যটক অনেকটাই অসচেতন। এ অসচেতন পর্যটকরা যেখানে-সেখানে প্লাস্টিকের বর্জ্য ফেলা থেকে শুরু করে নানা অনিয়ম করেন।

শনিবার কক্সবাজারে সেন্টমার্টিনের পরিবেশ, প্রতিবেশ, জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নবিষয়ক কর্মশালায় ইউএনডিপির গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন ইউএনডিপির কান্ট্রি ইকোনমিস্ট নাজনীন আহমেদ। পরিবেশ অধিদপ্তর এ কর্মশালার আয়োজন করে।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় নাজনীন আহমেদ বলেন, সেন্টমার্টিনে টেকসই পর্যটনের চিন্তা করতে হবে। এ দ্বীপ নিয়ে পলিসি, অ্যাডভোকেসি ও ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিকিউরিটি সাপোর্ট নিয়ে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে দ্বীপের বাসিন্দাদেরও কাজে লাগাতে হবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ বলেন, পরিবেশকে কমিটমেন্টের জায়গায় নিয়ে এসেছে সরকার।

তিনি বলেন, পরিবেশের পাশাপাশি ট্যুরিজমও চাই, যাতে উন্নয়ন টেকসই হয়। কারণ, মানুষের মতো সব জীবের বেঁচে থাকার অধিকার আছে।

ফারহিনা আহমেদ আরও বলেন, মানুষের সংবেদনশীলতার অভাবে দ্বীপটি আজ বিপন্ন। এ কারণে পর্যটকদের সংবেদনশীল হতে হবে, যাতে দ্বীপের জীববৈচিত্র্যের পাশাপাশি শৈবাল, প্রবাল ও কেয়াগাছ নষ্ট না হয়।

কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক সৈয়দা মাসুমা খানম, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব আবু জাফর রাশেদ, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, সাংবাদিক নেতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাত, সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান প্রমুখ।