• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

ঠিক হচ্ছে পৃথিবীর প্রতিরক্ষা ঢাল ওজোনস্তরের ক্ষত

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৬ জানুয়ারি ২০২৩  

ঠিক হতে শুরু করেছে পৃথিবীর প্রতিরক্ষা ঢাল ওজোনস্তরের ক্ষত। আগামী কয়েক দশকের মধ্যে আগের অবস্থায় ফিরে আসতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি এ নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০০ সাল থেকে প্রতি দশকে ৩ শতাংশ হারে ক্ষত সারতে শুরু করেছে ওজোনস্তরের। ২০৩০ সাল নাগাদ উত্তর গোলার্ধের অংশ ও ২০৬০ সালের মধ্যে এন্টার্কটিকার অংশ পুনরুদ্ধার হবে। 

১৯৮০ সালে প্রথম জানা যায়, ওজোনস্তর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১০ বছর পর এটি সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছায়। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ৬ মাইল ওপরে পৃথিবীকে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা দেয়া এই ওজোনস্তরের অবস্থান। 

 

আশির দশকের মাঝামাঝি বিজ্ঞানীরা সিদ্ধান্ত নেন, ওজোনস্তর এভাবে ধ্বংস হতে থাকলে পরবর্তী কয়েক দশকের মধ্যে এটি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এতে ত্বকের ক্যান্সারের হার বৃদ্ধি পাবে। ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হবে এবং সামুদ্রিক খাদ্যশৃঙ্খল ধ্বংস হবে।

ওজোনস্তরের এই জটিল সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। সিএফসি শিল্পের বিকল্প বের করা হয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানির অপচয় রোধে সাশ্রয়ী মূল্যের বিকল্পগুলো এখন উৎপাদন করা হচ্ছে।