• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

মির্জা ফখরুলের বাবা ছিলো যুদ্ধাপরাধী: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১ অক্টোবর ২০২২  

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বাবা মির্জা রুহুল আমীন যুদ্ধাপরাধী ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টার দিকে গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে শ্রীপুর উপজেলার ছাতির বাজার উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত এক ছাত্র সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেনে, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বাবা মির্জা রুহুল আমীন ছিলো চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধুর সময় যুদ্ধাপরাধী হিসেবে কারাগারে বন্দি ছিলো। তার বিচারও শুরু হয়েছিলো। কিন্তু জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর খুনি জিয়া ক্ষমতায় এসে সেই বিচার কার্য বন্ধ করে দেয়। রুহুল আমীন রাজাকারকে জেল থেকে মুক্তি দেয়। তখন আরো ১১ হাজার যুদ্ধাপরাধীকে তখন জেল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিলো।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া ছাত্রলীগের অনেক সোনালী অর্জন আছে। মহান মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের ২৭ হাজার নেতাকর্মী জীবন দিয়েছেন, অনেকে পঙ্গুত্বও বরণ করেছেন। বাঙালি জাতিকে শোষণ থেকে মুক্তির জন্য জাতির পিতা ছাত্রলীগ গড়ে তুলেছিলেন।

জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সুলতান মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন গাজীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ।

জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাছির মোড়লের সঞ্চালনায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় বলেন, বাঙালির ইতিহাস-ছাত্রলীগের ইতিহাস। বাঙালি জাতিন নানা দুর্যোগ ও দুর্বিপাকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরাই মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। ছাত্রলীগের ৫০ লাখ নেতাকর্মীকে দাবিয়ে রাখতে পারবে না। কোনো ষড়যন্ত্রই ছাত্রলীগের ঐক্যবদ্ধতা ভাঙতে পারবে না।