• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই : ওবায়দুল কাদের

শিশুদের জানার আগ্রহ বাড়ানোর উপায় কী?

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৩০ মে ২০২৩  

ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথ ও প্যারিস নতেরে ইউনিভার্সিটির সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, মা-বাবা বা অভিভাবকরা যদি শিশুদের সাথে বসে একসাথে স্ক্রিনে কোনো কিছু দেখেন তবে তা শিশুদের মানসিক বিকাশে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

এতে তারা অনেক প্রশ্ন করার ও জানার সুযোগ পায়। পাশাপাশি, এতে করে তাদের ধারনার জগতের বিকাশ (কগনিটিভ ডেভেলপমেন্ট) ঘটে। যেমন: তারা তাদের আশপাশকে চিনতে ও বুঝতে শুরু করে এবং নিজেরাই ছোট ছোট সমস্যার সমাধান করতে শিখে। 

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, বন্যপ্রাণি এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ সম্পর্কে কোনো ভিডিও বা তথ্যচিত্র শিশুদের চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে আরও সচেতন করে তুলবে, তাদের মনে নানা জিজ্ঞাসার উদয় হবে। ফোরকে বা এইটকে টেলিভিশনের ঝকঝকে ছবি তাদের জানার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলবে। যেমন বলা যেতে পারে, ‘শার্ক উইথ স্টিভ ব্যাকশাল’র কথা।  এ শো’তে স্টিভ গভীর সমুদ্রে গিয়ে হাঙ্গরের মুখোমুখি হয়। শো’তে দেখা যায় সমুদ্রের নিচের প্রাণিজগৎ সম্পর্কে জানতে এবং পানির নিচের জগৎ সংরক্ষণে উপায় অনুসন্ধানে স্টিভ গ্রীষ্মমন্ডলীয় উপকূলরেখা থেকে সমুদ্রের আরও গভীরে যাত্রা করেন। ফোরকে টেলিভিশনে স্টিভের এ পুরো যাত্রা অনেক বেশি বাস্তবসম্মত মনে হবে এবং শিশুদের পানির নিচের দুনিয়া সম্পর্কে জানতে আগ্রহী করে তুলবে; তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে  এ বিষয়ে জানার চেষ্টা করবে। 

চাইল্ড মাইন্ড ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, শিশুরা যদি তাদের মা-বাবাদের সাথে বসে একসাথে টিভি দেখে, এক্ষেত্রে তাদের মধ্যে যোগাযোগে নতুন ধরন তৈরি হয়; পাশাপাশি, টিভি দেখার সময় মা-বাবা সন্তানদের ওই বিষয় সম্পর্কে বুঝিয়ে বলতে পারেন, সহজ ভাষায় তাদের কাছে বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে পারেন – যা শিশুদের ওই বিষয় বুঝতে এবং এর মাধ্যমে নতুন জিনিস শিখতে উদ্বুদ্ধ করবে।  

কিছু মুভি ও টিভি শো’র মাধ্যমে শিশুরা নানা দেশ, সংস্কৃতি ও জায়গা সম্পর্কে জানতে পারবে। এর মাধ্যমে তারা বিশ্বের অন্য দেশ কেমন, সেখানে মানুষ কীভাবে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য – এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারবে।

আবার টেলিভিশনের মাধ্যমে শিশুদের খেলার প্রতিও আগ্রহ তৈরি করা সম্ভব। যেমন খেলা বিষয়ক অনুষ্ঠান দেখার মাধ্যমে তারা বিভিন্ন খেলা সম্পর্কে জানতে পারবে এবং বড় বড় টুর্নামেন্ট সম্পর্কে তাদের জ্ঞানের পরিসর বৃদ্ধি পাবে। বড় স্ক্রিন ও শক্তিশালী সাউন্ড সিস্টেম তাদের খেলা দেখার অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করবে – এর মাধ্যমে ক্রিকেট, ফুটবল সহ অন্যান্য খেলার বিষয়ে তাদের আগ্রহ বাড়বে। খেলা বা খেলা নিয়ে কোনো শো দেখার সময় মা-বাবারা শিশুদের সাথে ওই নির্দিষ্ট খেলা ও খেলোয়ার নিয়ে মজার বিভিন্ন তথ্য বলতে পারেন।  

তথ্যচিত্র, মুভি, অ্যানিমেশন ও টিভি শো ফোরকে বা এইটকে টেলিভিশনের স্ক্রিনে দেখতে আরও বেশি প্রাণবন্ত ও আকর্ষণীয় হবে। এক্ষেত্রে, কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকসে স্বনামধন্য ও বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ব্যান্ড স্যামসাং -এ রয়েছে নানা মডেল ও ফিচারের টেলিভিশন।

স্যামসাং টিভির বিভিন্ন মডেলের কিউএলইডি ও ইউএইচডি ফোরকে টিভি এইচডি কনটেন্ট উপভোগকে করবে আরও আকর্ষণীয়; পাশাপাশি, স্যামসাং টিভি এস.ডি বা এইচ.ডি ভিডিও কিংবা ডিস চ্যানেলের ভিডিওকে  ফোর কে রেজ্যুলেশনের কাছাকাছি মানে উন্নীত করে ।

স্যামসাং টিভির নতুন সংস্করণ কোয়ান্টাম ম্যাট্রিক্স টেকনোলজি প্রো’র নিও কিউএলইডি এইটকে টেলিভিশন, যা টিভিতে কনটেন্ট উপভোগে দিবে অবিশ্বাস্য অভিজ্ঞতা – স্পষ্ট দেখা যাবে সব ডিটেইল। সাধারণ কোয়ান্টাম ম্যাট্রিক্স টেকনোলজির তুলনায় একদম কালো কিংবা সম্পূর্ণ সাদা স্ক্রিনে থাকবে দেড় গুণ বেশি লাইটিং জোন।

হাই-ডেফিনিশন টিভিতে বাচ্চাদের উপযোগী কনটেন্ট তাদের জ্ঞানের পরিসর বৃদ্ধি ও বিকাশে বিকাশে যেমন সহায়ক ভূমিকা রাখবে, তেমনি সামাজিক ও পরিবেশগত বিষয়েও তাদের সচেতন করে তুলবে। আবার একইসাথে, উপভোগ্য কনটেন্ট একসাথে বসে দেখার মাধ্যমে মা-বাবারাও তাদের সন্তানদের সাথে উপভোগ্য সময় কাটাতে পারবেন। তবে, মা-বাবা ও অভিভাবকদের এটাও মাথায় রাখতে হবে, শিশুরা যেনো অতিরিক্ত সময় টিভি দেখে অতিবাহিত না করে এবং তারা যেনো খেলাধুলা ও অন্যান্য শারীরিক কার্যক্রমেও অংশগ্রহণ করে।