• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

মেজাজ খিটখিটে? জেনে নিন নিয়ন্ত্রণের উপায়

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৯ মার্চ ২০২৩  

আমাদের সমাজে এমন অনেক মানুষই রয়েছেন যারা অল্পতেই রেগে যান। যাকে বলা হয় খিটখিটে মেজাজ।
মেজাজের ওপর নিয়ন্ত্রণ কম থাকলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে। আবার শারীরিক এবং মানসিক কারণেও মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে। এছাড়াও মেজাজ খারাপের অন্যান্য কিছু কারণও রয়েছে।

শারীরিকগত কারণের মধ্য রয়েছে রক্তে কম শর্করা, ঘুম না হওয়া, কানে সংক্রমণ, দাঁত ব্যথা, মেনোপোজ, ডায়াবেটিস, ফ্লু, শ্বাসযন্ত্রের অসুখ ইত্যাদি।

আবার মানসিক কারণের ক্ষেত্রে দেখা যায় হতাশা, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, অটিজম, সিজোফ্রেনিয়া, বাইপোলার ডিজঅর্ডারজনিত সমস্যা। তরুণ বয়সে এসব সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। এছাড়াও মদ্যপানজনিত সমস্যা অন্যতম।

মেজাজ খিটখিটে হওয়ার সমস্যা থেকে নিয়ন্ত্রণের উপায় রয়েছে। অবসাদ কমানো ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা নিলে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। এছাড়াও কিছু নিয়ম রয়েছে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখার।

কারো প্রতি বা কোনো বিষয়ে বিরক্ত অনুভব করলে নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে। রাগ থেকেই অঘটন ঘটতে পারে, এ কথা সবসময় মনে রাখতে হবে।

রাগ অনুভব হলে কাছের বা প্রিয় কোনো বন্ধুর সঙ্গে কথা বলুন। প্রয়োজনে সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। এতে রাগ নিয়ন্ত্রণে আসা-সহ সমস্যার সমাধানও হতে পারে। কারো সঙ্গে কথা বলতে না চাইলে কথা বলা বন্ধ রাখুন কিছুক্ষণ।

যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে তারা পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মানসিক অবসাদসহ নানা সমস্যা হয়ে থাকে। ভিটামিন বি জাতীয় খাবার খেতে হবে। পাশাপাশি পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে খাদ্যিতালিকায়। মাদক নেয়া বা মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে বাদ দিতে হবে। আবার চা, কফি, এনার্জি ড্রিংকজাতীয় পানীয়তে উদ্দীপক ক্যাফেইন থাকে। এসব পান করা বন্ধ করতে হবে।

নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। সাঁতার কাটা, জগিং করা কিংবা সাইকেল চালানো যেতে পারে। এছাড়া মেডিটেশন, যোগব্যায়াম করুন। নাক দিয়ে লম্বা শ্বাস নিন এবং গভীরভাবে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়তে হবে।

কখনো যদি বসে থাকা অবস্থায় রেগে যান তাহলে শুয়ে পড়ুন। দাঁড়ানো অবস্থায় রেগে গেলে বসে পড়ুন। এতে পরিবর্তন আসবে।