• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

দুর্নীতির মামলায় সু চির আরও ৬ বছর সাজা

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৬ আগস্ট ২০২২  

দুর্নীতির অভিযোগে মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চিকে আরও ছয় বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির জান্তা সরকারের আদালত। সোমবার (১৫ আগস্ট) দুর্নীতির চার মামলায় তাকে এ সাজা দেওয়া হয়। এর আগে দেশদ্রোহীতা, দুর্নীতিসহ আরও বেশ কয়েকটি অভিযোগে তাকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেয় মিয়ানমারের সামরিক আদালত।

সম্প্রতি অং সান সু চিকে গৃহবন্দি অবস্থা থেকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে রাজধানী নেপিডোর একটি নির্জন কারাগারে। তার বিরুদ্ধে করা সব মামলার শুনানিতে এখন সেখান থেকেই অংশ নিচ্ছেন তিনি।

জানা গেছে, নিজের প্রতিষ্ঠিত সংস্থা ডাও খিন কি ফাউন্ডেশনের তহবিলের অপব্যবহার, সরকারি মালিকানাধীন জায়গা বিশেষ ছাড়ে লিজ নেওয়া এবং নিয়ম বহির্ভূতভাবে বাড়ি তৈরির দায়ে নতুন করে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ৭৭ বছর বয়সী অং সান সুচি।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী তার নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করার সময় নোবেল জয়ী সু চি গ্রেফতার হন। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের অন্তত ২০টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হলে সু চির ১৫০ বছরের বেশি কারাদণ্ড হতে পারে।

তবে তার এ মামলার শুনানির সময় গণমাধ্যমকর্মী বা অন্যরা কেউ উপস্থিত ছিলেন না। তার আইনজীবীও কথা বলার সুযোগ পাননি।

অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত রাজনীতিবিদদের গঠিত মিয়ানমারের জাতীয় ঐক্য সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিন মার অং বলেছেন, এই সিদ্ধান্তটি ‘গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিতদের অপমান করার জন্য জান্তার মরিয়া প্রচেষ্টার আরেকটি কাজ’।

মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো সু চির বিরুদ্ধে গোপন বিচারকে প্রতারণা বলে নিন্দা করে আসছে। রুদ্ধদ্বার শুনানি জনসাধারণ ও গণমাধ্যমের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং সু চির আইনজীবীদের সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে বারণ করা হয়েছে।