• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নাক খুঁটলে মস্তিষ্কের যেসব ক্ষতি হতে পারে

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২ নভেম্বর ২০২২  

আড়ালে কিংবা প্রকাশ্যে, নাক খোঁটার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। কখনো ময়লা বার করতে কখনো অভ্যাসবশত আঙুল চলে যায় নাসিকাগহ্বরে। নাক খোঁটার ব্যাপারে কারও কারও তো স্থান-কালও খেয়াল থাকে না। 

সাম্প্রতিক একটি গবেষণা বলছে, শুধু লোকচক্ষুর ভয়ে নয়, স্বাস্থ্য ভালো রাখতেই ছাড়তে হতে পারে এই অভ্যাস।

অস্ট্রেলিয়ার গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয় ও ক্লেম জোনস সেন্টার ফর নিউরোবায়লোজি অ্যান্ড স্টেম সেল রিসার্চ-এর একদল গবেষক বলছেন, নাকের আঙুল ঢোকানোর অভ্যাস ডেকে আনতে পারে অ্যালঝাইমার্স ও ডিমেনশিয়ার মতো রোগ। 

একটি বিজ্ঞানে প্রকাশিত গবেষণাপত্রটি জানাচ্ছে, আঙুলের মাধ্যমে একটি বিশেষ ব্যাক্টেরিয়া পৌঁছে যেতে পারে মাথায়। আর তা থেকেই তৈরি হতে পারে স্মৃতিভ্রংশের সমস্যা। 

বিজ্ঞানীদের দাবি, এই ব্যাক্টেরিয়াটির নাম ক্ল্যামাইডিয়া নিউমোনি। এই জীবাণু নিউমোনিয়ার জন্যেও দায়ী। 
বিজ্ঞানীদের দাবি, এটি নাকের ভেতরে থাকা অলফ্যাক্টরি স্নায়ুর মাধ্যমে মাথায় পৌঁছে যেতে পারে। অলফ্যাক্টরি স্নায়ুই ঘ্রাণের অনুভূতি তৈরি করে। এই স্নায়ুটিকেই মস্তিষ্কে যাওয়ার রাস্তা হিসেবে ব্যবহার করে জীবাণুটি।

বিজ্ঞানীদের দাবি, এই জীবাণুর আক্রমণে মস্তিষ্কের কোষে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। জীবাণুর আক্রমণ থেকে বাঁচতে অ্যামাইলয়েড বিটা নামের একটি প্রোটিন জমা হয় কোষে। এই প্রোটিনের সঞ্চয় অ্যালঝাইমার্স রোগের অন্যতম চিহ্ন। 

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এর আগে জানা গিয়েছিল যে ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে গন্ধের অনুভূতি কমে আসা অ্যালঝাইমার্স রোগের লক্ষণ। তা থেকেই প্রথম তাদের মাথায় আসে, গন্ধের অনুভূতিবাহী স্নায়ুর সঙ্গে এই রোগের সম্পর্কের কথা। গবেষণাটিকে অ্যালঝাইমার্সের মতো ভয়াবহ রোগ প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।