• বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ২৪ ১৪৩০

  • || ১৭ জ্বিলকদ ১৪৪৪

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর স্বাধীনতার ইতিহাসে ৬ দফা অন্যতম মাইলফলক: রাষ্ট্রপতি ৬ দফার প্রতি জনসমর্থনে রচিত হয় স্বাধীনতার রূপরেখা: প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বাংলাদেশ-ভারত সেনাবাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা জোরদারে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস আজ সাধ্যমতো চেষ্টা করছি, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি: প্রধানমন্ত্রী আগামী নির্বাচন একটা চ্যালেঞ্জ: শেখ হাসিনা সবাইকে ৩টি করে গাছ লাগানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর আ.লীগ দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে: শেখ হাসিনা একদিকে মুদ্রাস্ফীতি, অন্যদিকে লোডশেডিংয়ে ভুগছে দেশের মানুষ: প্রধানমন্ত্রীর আক্ষেপ বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত: প্রধানমন্ত্রী ‘প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়ে গেছে, এরকম পরিস্থিতি আর হয়েছিল কিনা জানি না’ প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অনস্বীকার্য দূষণমুক্ত নির্মল পরিবেশের বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি বিশ্বের পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে: প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪ দিন বন্ধ ঘোষণা সরকার এই বাজেট বাস্তবায়ন করতে পারবে: শেখ হাসিনা দেশজুড়ে উন্নত রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী সত্যের জয় হবেই: প্রধানমন্ত্রী

ব্যাংকের লকারের ২ লাখের বেশি টাকা খেল উইপোকা

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩  

ব্যাংকের লকারে আক্রমণ করল উইপোকা। সেখানে রাখা ২ লাখ ১৫ হাজার রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৭২ হাজার টাকা) কেটেকুটে নষ্ট করে দিল। এ ঘটনা ঘটেছে ভারতের রাজস্থানের উদয়পুরে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকে। ওই ব্যাংকের একটি লকারে নিজের গচ্ছিত অর্থ রাখেন সুনিতা মেহতা নামের এক গ্রাহক। সম্প্রতি তিনি ব্যাংকে গিয়ে নিজের সেই লকার খুলে মাথায় হাত।  

টাকার ওপরে উইপোকা কিলবিল করছে। বান্ডিলগুলিও আর আগের অবস্থায় নেই। সেগুলো কেটেকুটে এমন অবস্থা হয়েছে যে আর ব্যবহারই করা যাবে না।

ইন্ডিয়া টুডেসহ ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যম জানায়, ফ্যাব্রিকের ব্য়াগে রাখা ছিল ২ লাখ টাকা। যেখানে ১৫ হাজার টাকা রাখা হয়েছিল ব্যাগের বাইরে। সেই টাকা নিয়ে বাড়ি ফিরে আসেন সুনিতা। আর ব্যাগে রাখা ২ লাখই গেল উইপোকার পেটে।

বিষয়টি ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের গাফিলতি জানিয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন সুনীতা।  

অভিযোগ বলা হয়, ব্যাংকে পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। আর সেকারণে লকারে রাখা জিনিসপত্র নষ্ট হয়েছে। প্রায় ২০ থেকে ২৫টি লকারে উইপোকার আক্রমণ হয়ে থাকতে পারে। লকারে রাখা জিনিসপত্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাংকের দায়িত্ব।

ঘটনাটি জানাজানি হতেই গেল শুক্রবার ওই ব্যাংকে গিয়ে জড়ো হন অন্যান্য সব গ্রাহকরা। তাদেরও একই অভিযোগ, ব্যাংকের গাফিলতির কারণেই এ ঘটনা ঘটেছে। তাছাড়া ব্যাংকে পেস্ট কন্ট্রোলেরও কোনো ব্যবস্থাও নেই। এমনিতে লকারে কোনো গ্রাহক টাকা রাখলে তার দায়িত্ব গ্রাহককেই নিতে হয়।

এদিকে লকারের চারপাশে কীটনাশক ছড়িয়ে দিয়েছেন ব্যাংক ম্য়ানেজার এবং বাকি গ্রাহকদের তাদের লকার খুলে সবকিছু পরীক্ষা করে নিতেও অনুরোধ করেছেন তিনি।  

ওই ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক প্রবীণ কুমার যাদব বলেছেন, মুদ্রা নষ্ট হওয়ার তথ্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সমস্যাটির সমাধানে ওই গ্রাহককেও ব্যাংকে ডাকা হয়েছে।