• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সৌদি বসে ঢাকার ভিওআইপি ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১  

সৌদি আরব বসে মো. আলী নামে এক ব্যক্তি তার ঢাকার অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করেন। ব্যবসা করার দেড় বছর পর রাজধানীর মোহাম্মদপুরের একটি বাসা থেকে তার এক সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। এসময় অন্তত ৩০ লাখ টাকার ভিওআইপি সরঞ্জম উদ্ধার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল থেকে মোহাম্মদপুরের লালমাটিয়া জাকির হোসেন সড়কের একটি বাড়ির ফ্ল্যাটে র‍্যাব ও বিটিআরসির যৌথ অভিযান শুরু হয়। এরপর রাত ৮টা ১৫ মিনিটে ঘটনাস্থলে অভিযানের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন র‍্যাবের লিগ্যাল আ্যন্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

তিনি বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার সরঞ্জামসহ শফিকুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শফিকুল ওই ফ্লাটের কেয়ারটেকার।  

তবে ব্যবসার মূল মালিক আলী নামের একজন সৌদি প্রবাসী। প্রবাসে থেকেই তিনি তিনজন কর্মী রেখে ভিওআইপি ব্যবসা পরিচালনা করত। তিনজনের মধ্যে দুই জন সার্ভার মেইনটেইন করত। তবে তারা এখন পলাতক রয়েছে বলে জানান।

তিনি আরও বলেন, অভিযানে এক হাজারের বেশি টেলিটকের সিম উদ্ধার করা হয়েছে। এই সিম ব্যবহার করে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা ফোন কল অবৈধভাবে কল ট্রান্সমিশন করতো। অভিযানে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ভিওআইপি সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এই সরঞ্জাম ব্যবহার করে একসঙ্গে ১৬০টি কল ট্রান্সমিশন করা হতো।

এক প্রশ্নের জবাবে কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, অবৈধ ভিওআইপি ফোন কলের মাধ্যমে প্রতি বছর ৫ কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছিলো সরকার। চক্রটি গত দেড় বছর ধরে অবৈধ্য ভিওআইপির ব্যবসা করে আসছিল। সেই হিসেবে সরকারের ৭ থেকে ৮ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।