• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

কিশোরী ধর্ষণের দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন, স্ত্রীর ৭ বছরের দণ্ড

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৬ জানুয়ারি ২০২২  

নড়াইল সদর উপজেলার বামনহাট এলাকায় কিশোরী (১২) ধর্ষণের দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন ও স্ত্রীর সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। 

বুধবার (৫ জানুয়ারি) বিকেলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক সানা মোঃ মাহরুফ হোসাইন এ আদেশ দেন।

এর মধ্যে বামনহাট গ্রামের লিয়াকত মোল্যা (৬৯)কে সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ছাড়াও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং এ অপকর্মে সহযোগিতা করার জন্য স্ত্রী সুফিয়া বেগম (৫৮)কে সাত বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। এছাড়া তাকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড আদেশ দিয়েছে আদালত।

মামলার বিবরণে জানা যায়, নড়াইল সদরের বামনহাট গ্রামে ১২ বছরের কিশোরীকে প্রতিবেশি চাচা লিয়াকত মোল্যা ধর্ষণ করেন। এ ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর নামে ২০২১ সালের ৬ মার্চ সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়। 

মামলা দায়েরের প্রায় সাত মাস আগে লিয়াকত ওই কিশোরীকে টাকার লোভ দেখিয়ে ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। তাতে ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়। এক পর্যায়ে ওই কিশোরী ঘটনাটি তার মা ও বোনকে জানায়। 
ভিকটিমের পরিবার পরবর্তীতে গ্রামের লোকজনকে জানালে তারা আইনের আশ্রয় নিতে বলেন। 

ভূক্তভোগী পরিবারের অজান্তে কিশোরীর গর্ভপাত ঘটানোর জন্য আসামি লিয়াকত মোল্যা তাকে ওষুধ খাওয়ালে ওই বছরের ৪ মার্চ সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ অপকর্মে লিয়াকতের স্ত্রী সুফিয়া তাকে সহযোগিতা করেন। 

সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।