• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

চীনের পরমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে রুশ সহায়তা

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৮ জানুয়ারি ২০২২  

চীনের লিয়াওনিং প্রদেশে অবস্থিত সুদাবাও পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র (এনপিপি) প্রকল্পের তিন এবং চার নম্বর ইউনিট নির্মাণ করছে রাশিয়া। ইউনিটগুলোতে স্থাপিত হবে সর্বাধুনিক রুশ ভিভিইআর-১২০০ রিয়্যাক্টর।

সম্প্রতি তিন নম্বর ইউনিটে স্থাপিত হয়েছে কোর-ক্যাচার কেইসিং। কেইসিংটির উচ্চতা ৬.১ মিটার এবং ওজন ১৫৬ টন।

বাংলাদেশে নির্মাণাধীন প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রেও একই রিয়্যাক্টর ও কোর-ক্যাচার স্থাপন করা হয়েছে।

পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে স্বয়ংক্রিয় নিরাপত্তা ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে কোর-ক্যাচার। বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ভয়াবহ কোনও দুর্ঘটনাকালে (বর্তমানে যার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ) গলিত কোরকে (কোরিয়াম) আবদ্ধ করে ফেলে এই কোর-ক্যাচার। এর ফলে তেজস্ক্রিয় পদার্থের কনটেইনমেন্ট ভবনের বাইরে আসার কোনও সুযোগ থাকে না।

পারমাণবিক বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে রুশ-চীন সহযোগিতার একটি অন্যতম প্রকল্প হচ্ছে সুদাবাও এনপিপি।

২০১৯ সালে দুই দেশের মধ্যে এই প্রকল্পটির তিন এবং চার নম্বর ইউনিট নির্মাণ সংক্রান্ত কয়েকটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে ভিভিইআর-১২০০ রিয়্যাক্টরভিত্তিক ইউনিট দু’টির জন্য জেনারেল কনট্র্যাক্ট এবং পারমাণবিক জ্বালানি চুক্তি। এছাড়াও চুক্তির অধীনে রাশিয়া উভয় ইউনিটের ‘নিউক্লিয়ার আইল্যান্ড’ এর নকশা প্রণয়ন এবং এর গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি সরবরাহ, ডিজাইনার এবং ইন্সটলেশন সুপারভিশন এবং যন্ত্রপাতিগুলোর এডজাস্টমেন্ট সুপারভিশন সেবাও প্রদান করবে। তিন নম্বর ইউনিটটি ২০২৭-২০২৮ সালে কমিশনিংয়ের পরিকল্পনা রয়েছে।

বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র- রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের দু’টি ইউনিটও নির্মিত হচ্ছে রুশ ডিজাইন অনুযায়ী। প্রতিটি ইউনিটে স্থাপিত হচ্ছে ৩+ প্রজন্মের ভিভিইআর-১২০০ রিয়্যাক্টর (প্রথম ইউনিটের রিয়্যাক্টর স্থাপন সম্পন্ন), যা সব আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা চাহিদা পূরণে সক্ষম। প্রতিটি ইউনিটেই থাকছে সক্রিয় এবং কোর-ক্যাচারসহ স্বয়ংক্রিয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা।