বাংলাদেশকে জাতিসংঘে অন্তর্ভুক্তির পক্ষে রায়, চীনের ভেটো অব্যাহত
বরিশাল প্রতিবেদন
প্রকাশিত: ৩০ নভেম্বর ২০২০

জাতিসংঘে বাংলাদেশকে সদস্য পদ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ১৯৭২ সালের ৩০ নভেম্বর সাধারণ পরিষদে সর্বসম্মত এক প্রস্তাব গৃহীত হয়। কিন্তু চীন এই মর্মে নোটিশ প্রদান করে যে, ডিসেম্বর যুদ্ধের সব পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দিকে পাকিস্তানে ফেরত না পাঠানো পর্যন্ত বাংলাদেশের আবেদনে ভেটো প্রদান অব্যাহত রাখবে চীন।
১৩২ জাতিবিশিষ্ট সাধারণ পরিষদে যুগপৎ দুটি প্রস্তাব গৃহীত হয় এই দিনে। প্রথম প্রস্তাবে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের সদস্যপদ দানের সুপারিশ করা হয়। দ্বিতীয় প্রস্তাবে যুদ্ধবন্দিদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান করা হয়। সাধারণ পরিষদের সভাপতি তার ভাষণে এ প্রস্তাবের ওপর নির্ভরশীলতার বিষয় উল্লেখ করেন। পাকিস্তানের সংখ্যালঘু ও পর্যটন দফতরের মন্ত্রী রাজা ত্রিদিব রায়ের দেওয়া আবশ্যকীয় পূর্বশর্ত হচ্ছে—‘অমীমাংসিত সমস্যাগুলোর মীমাংসা এবং যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তিদান।’ বাংলাদেশের পর্যবেক্ষক দলের নেতা এস এ করিম এক বিবৃতিতে বলেন, ‘জাতিসংঘের কোনও দেশকে সদস্যপদ দানের ক্ষেত্রে জাতিসংঘ সনদের উল্লিখিত শর্তাবলি ছাড়া অন্য কোনও শর্ত আরোপ করা যায় না।’ তিনি উল্লেখ করেন যে, সাধারণ পরিষদে সর্বসম্মতভাবে গৃহীত প্রস্তাবে বাংলাদেশের সদস্যপদ দানের জরুরি প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। সদস্য পদের আবেদন বিবেচনার জন্য বাংলাদেশ পুনরায় কখন নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠানের আবেদন জানাবে, তা এ পর্যায়ে বলতে পারেন না বলে জানান।
প্রসঙ্গত, নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন ব্যতিরেকে কোনও দেশ জাতিসংঘের সদস্য হতে পারে না। জাতিসংঘে বিনাভোটে দুই প্রস্তাব গ্রহণ পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে সমন্বয় ও আপসরফার পরিণতি, বাংলাদেশকে অবিলম্বে সদস্যপদের সমর্থনে যুগোস্লাভিয়া বিষয়টি উত্থাপন করে এবং সেটাতে পাকিস্তানসহ সব দেশেই অনুমোদন করে। অপর প্রস্তাবটি ২২ দেশের সমর্থনে আর্জেন্টিনা উত্থাপন করে এবং এই প্রস্তাবও সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
বিশ্বের যেসব দেশ অবিলম্বে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের সদস্য করার প্রশ্নে সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে সম্মতি দান করেছে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুস সামাদ এসব দেশকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। জাতিসংঘভুক্তির পর অন্য প্রস্তাবটি কার্যকর করা যেতে পারে বলে মনে করেন আব্দুস সামাদ। বাংলাদেশের জাতিসংঘভুক্তি সম্পর্কিত যুগোস্লাভিয়ার প্রস্তাব এবং পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি দেওয়ার আর্জেন্টিনার প্রস্তাবকে পরস্পর নির্ভরশীল বলে মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুস সামাদ। তিনি বলেন, ‘প্রথম প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার অর্থ জাতিসংঘে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি। আর সেটি হলে আর্জেন্টিনার উত্থাপিত দ্বিতীয় প্রস্তাবটি বাস্তবায়ন সহজতর হবে।
উপকূলীয় বাঁধ প্রকল্প ও বন সংরক্ষণ ব্যবস্থা পরিদর্শন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তিন দিনের সফরে পিরোজপুরে পৌঁছান। বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও প্রাণিসম্পদ দফতরের মন্ত্রী মোশতাক আহমদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী সোহরাব হোসেন ও রাজনৈতিক সচিব তোফায়েল আহমেদ তার সঙ্গে ছিলেন। উপকূল পরিদর্শনে যাত্রার পথে বঙ্গবন্ধু এক ঘণ্টাব্যাপী বরিশালে অবস্থান করেন। এই সময় আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা তার সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং স্থানীয় সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করেন। যাত্রার প্রাক্কালে বঙ্গবন্ধু কেবিনের বাইরে এসে তার জন্য অপেক্ষমাণ জনতার উদ্দেশে হাত নাড়েন।
জাতীয়করণ কর্মসূচি বানচালের চক্রান্ত
জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মান্নান মনে করেন, সম্প্রতি খুলনা, নারায়ণগঞ্জ ও উত্তরবঙ্গের কতিপয় পাটের গুদামে সংঘটিত ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পেছনে শিল্প জাতীয়করণ কর্মসূচি বানচালের ষড়যন্ত্র রয়েছে। শ্রমিক নেতা ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করার জন্য সরকার ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান। বিবৃতিতে পাটের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের কয়েক ভাগে ভাগ করে বলা হয়, পুরনো পুঁজিবাদী ব্যবসায়ী, সুবিধাবাদী ব্যবসায়ী, মধ্যস্বত্বভোগী, বিদেশে রফতানিকারক, আন্তর্জাতিক চক্রান্তকারী ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি।
- ‘প্রকল্পে অযৌক্তিক ব্যয় পরিহার করতে হবে’
- চুলের খুশকি দূর করবে এই পাতা
- লিভার ভালো রাখবে সয়াবিন
- মুম্বাইয়ে হলো ‘বঙ্গবন্ধু’ সিনেমার মহরত
- কী ঘটে নক্ষত্রের মৃত্যুদশায়, ছবিতে জানালো নাসা
- ঐক্যবদ্ধভাবে সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে
- ঢাকার ১০৫০ পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি উপহার
- টিকা সংরক্ষণের স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিতের নির্দেশ
- শেয়ারবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে
- করোনাকালে মোবাইল সেবার মান যাচাইয়ে নজরদারি শুরু
- ১২ বছরে দেশের অনেক পরিবর্তন করেছে সরকার: পরিকল্পনামন্ত্রী
- আগৈলঝাড়ায় প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার ও ছাগল বিতরণ
- দই-পেঁয়াজের গ্রেভি চিকেন
- খুলনায় প্রধানমন্ত্রীর উপহার পাচ্ছে ৯২২ হতদরিদ্র পরিবার
- সবার আগে আমি ভ্যাকসিন নেব : অর্থমন্ত্রী
- করোনায় ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ১৬, শনাক্ত ৫৮৪
- পদ্মা সেতু পরিদর্শনে চালু হলো ভ্রমণতরী
- কারাগারের বদলে ৪৯ শিশুকে বই দিয়ে বাড়ি পাঠালেন আদালত
- স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মিডিয়া সেল পুনর্গঠন
- শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে: পরিবেশ মন্ত্রী
- টানা তৃতীয়বার বর্ষসেরা ক্রিকেটার ম্যাক্সওয়েল
- বিশ্বজুড়ে সমাদৃত মহামানব শেখ সাদি
- আল্লায় শেখের বেটিরে বাঁচায়ে রাহুক
- বাংলাদেশকে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দেয় ভারত: জয়শঙ্কর
- সর্বোচ্চ গুরুত্ব স্বাস্থ্যে ॥ আগামী বাজেটে দশ খাতে অগ্রাধিকার
- সার্জেন্টের ওপর হামলাকারী সেই যুবক গ্রেপ্তার
- মশা বাড়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে: মন্ত্রী
- মুজিববর্ষে কক্সবাজারে ঘর পাচ্ছে ৮৬৫ পরিবার
- নিজের নামে পদ্মা সেতু, বিরোধিতা করলেন শেখ হাসিনা
- পিকে হালদারের দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে দুদক
- বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
- বই বিতরণ উৎসবের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- যে স্বার্থ হাসিলে খুন করা হয়েছে আল্লামা আহমদ শফীকে
- ঢাকায় তুরস্ক দূতাবাসের নতুন ভবন উদ্বোধন
- র্যাবের অভিযানে বরিশালে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- মাস্ক পরেও মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী করার উপায়
- জঙ্গিবাদের শেকড়-বাকড় উপড়ে ফেলতে চাই: আইজিপি
- শীতে হাঁসের মাংসে রসনা বিলাস
হাঁসের মাংসের কালিয়া - জামায়াত-শিবির আর জঙ্গিতে পূর্ণ হেফাজতের কমিটি
- নতুন করোনাভাইরাস আসলে কি?
- নতুন বছরে সবার সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা প্রধানমন্ত্রীর
- অনেকদূর এগিয়েছি, যেতে হবে বহুদূর: প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপির সময়ে বিদ্যুৎ কখন আসবে তার নিশ্চয়তা ছিল না : প্রধানমন্ত্রী
- অভিনেতা আবদুল কাদেরের মৃত্যুর গুজব
- পঁচাত্তরের পর বাংলাদেশকে পরনির্ভরশীল করা হয়েছিল
- ফুলে স্বাবলম্বী পিরোজপুরের চাষিরা
- ডায়াবেটিস থেকে চোখের ছানি, দূর হবে কুমড়ার শাকে
- তৃতীয় ধাপের ৬৪ পৌরসভায় নৌকার টিকিট পেলেন যারা
- সারা দেশে নতুন ভোটার ১৪ লাখ ৬৫ হাজার
- যে দোয়া নতুন বছরে বেশি বেশি পড়বেন